UA-199656512-1
top of page

শিখা ধারন কেন করবেন????

Updated: Oct 21, 2020


ree

🌿🔸 মস্তকে শিখা ধারণের শাস্ত্রীয় প্রমাণ!🔸


সর্বাপেক্ষা প্রাচীন বৈদিক সংস্কৃতির অন্তর্গত দশবিধ সংস্কারের অন্যতম হলাে চূড়াকরণ বা শিখাধারণ। বৈদিক সংস্কৃতি অনুসারে, চূড়াকরণ ও উপনয়ন তথা দীক্ষাকালে মস্তক মুণ্ডন মস্তক এর পেছন দিকে মধ্যভাগে একগুচ্ছ কেশ রাখতে হয়। এই কেশগুচ্ছকে বলা হয় শিখা। আবার, ভগবৎ-চেতনা দান করে বলে একে চৈতন্য বলা হয়।



গৌড়ীয় বৈষ্ণব অভিধানে শ্রীধর স্বামী ব্যাখ্যা করেছেন, শিখা হচ্ছে মস্তক মধ্যস্থ কেশপাশ। বৈদিক সংস্কৃতির অঙ্গ হওয়া সত্ত্বেও কলিযুগের প্রভাবে অপসংস্কৃতি চর্চায় উৎসুক মনুষ্য আজ এসম্পর্কে কোনাে ধারণাই রাখে না। সেকারণে শাস্ত্রজ্ঞানের অভাবে তথা অজ্ঞতাহেতু একে টিকি-এন্টেনা বলে কাউকে উপহাস করতে দেখা যায়। আবার কেউ কেউ মনে করে থাকেন এটি অশাস্ত্রীয়। তাই এখানে শিখা সম্পর্কিত বিশেষত শাস্ত্র প্রমাণ উল্লেখ করা হলাে।


পুরাণ বচন!


ব্রাহ্মণৈশ্চ বিশেষেণ বৈষ্ণবৈশ্চ বিশেষতঃ।

উপবীতং শিখা যদ্বচ্চক্রং লাঞ্ছনসংযুতম।।

(স্কন্দপুরাণ, বিষ্ণুখণ্ডে-মার্গশীর্ষমাসমমাহাত্মম্ ৩/৫৭)



"অর্থাৎঃ-বিশেষত ব্রাহ্মণ-বৈষ্ণব গনের পক্ষে যেরূপ উপবীত ও শিখা নৃত্য ধারণীয়, তদ্রপ নিত্য চক্রচিহ্ন যুক্ত হবেন।"


তিলক ধারণকালে বিষ্ণুর দ্বাদশ নাম উচ্চারণপূর্বক দ্বাদশ অঙ্গে যেরূপ বিষ্ণুনাম ন্যাস করা হয়, তদ্রপ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভগবানের বিবিধ নাম ন্যাস প্রসঙ্গে পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে-


শিখায়াং শ্ৰীধরং ন্যস্য শিখাধঃ শ্রীকরন্তথা ।।

(পদ্মপুরাণ, উত্তরখণ্ড, ৭৮/১৭)

অর্থাৎঃ- "শিখায় শ্রীধর, শিখানিম্নে শ্রীকর বিন্যাস করিবে।



সশিখাশ্চ যথা শূদ্রা কপিলাক্ষীরপায়কঃ।

দ্বাদশী দশমীযুক্তা তথা রাষ্ট্রমবৈষ্ণবম।।

(স্কন্দপুরাণ, বিষ্ণুখণ্ডে-মার্গশীর্ষমাসমাহাত্মম্ ১১/৩২)


অর্থাৎঃ- যেরূপ শুদ্রের শিখাধারণ ও কপিলাদুগ্ধপান এবং যদ্রূপ দশমীযুক্ত দ্বাদশী (বর্জনীয়)-অবৈষ্ণব রাষ্ট্রও তদ্রপ।" (যেখানে বাস করা উচিত নয়-ন তু রাষ্ট্রে অবৈষ্ণবে-১১/২৪)।


অবৈষ্ণবস্ত যাে বিপ্রঃ স পাষণ্ডঃ প্রকীর্ত্তিতঃ।

শিখোপবীতত্যাগী বিকর্ম্মস্থ ইতীরিতঃ।।

(পদ্মপুরাণ উত্তরখণ্ড ২৩৪/২৭)


অর্থাৎঃ- "অবৈষ্ণব বিপ্র পাষণ্ড বলে কথিত হয়, আর শিখা ও উপবীত পরিত্যাগী ব্যক্তি বিকর্মস্থ।"


ভগবদ্গীতা অনুসারে, কর্ম তিন প্রকার। যথা কর্ম, অকর্ম ও বিকর্ম। বেদ বিহিত জড় কামনা-বাসনাযুক্ত কর্মকে বলা হয় কর্ম, জড়কামনা শূন্য হয়ে ভগবানের সন্তুষ্টিবিধানার্থে যে কর্ম, তাকে কলা হয় অকর্ম এবং বেদবিরুদ্ধ বা নিষিদ্ধ কর্মকে বলা হয় বিকর্ম।



যেহেতু শিখাধারণ না করা শাস্ত্র বিরুদ্ধ, তাই শিখাহীন ব্যক্তিকে শাস্ত্রে বিকর্মস্থ বলা হয়েছে।


শিখা ধারণ না করা যে বৈদিক শাস্ত্র তথা বৈদিক সংস্কৃতির পরিপন্থী, একথা ভবিষ্যপুরাণে স্পষ্টই প্রতিপন্ন হয়। এ প্রসঙ্গে ভােজরাজের প্রতি ত্রিপুরাসুর বাক্য-


আর্যধর্ম হি তে রাজন্ সর্বধর্মোত্তমঃ স্মৃতঃ।

ঈশাজ্ঞয়া করিষ্যামি পৈশাচং ধর্মদারুণম ॥২৪।।

লিঙ্গচ্ছেদী শিখাহীনঃ শ্মশ্রুধারী স দূষকঃ।

উচ্চালাপী সর্বভক্ষী ভবিষ্যতি জনাে মম।। ২৫।।

(ভবিষ্যপুরাণ, প্রতিসর্গপর্ব, ৩য় খণ্ড-২৪-২৫)


অর্থাৎঃ- হে রাজন, তােমার আর্যধর্ম (বৈদিক ধর্ম) অতি উত্তম। কিন্তু ঈশ্বরের আজ্ঞায় আমি পৈশাচ ধর্ম পালন ও প্রচার করব। আমি লিঙ্গচ্ছেদন, শেখাচ্ছেদন, শ্মশ্রুধারণ, দুষক, উচ্চৈঃস্বরে আলাপ ও সকল কিছু ভক্ষন করব।"


এই শ্লোকে স্পষ্ট যে, আর্য বা সনাতন ধর্ম অতি উত্তম বা সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম, যেখানে মস্তকে শিখা ধারণের সংস্কৃতি রয়েছে। কিন্তু, ভগবানেরই ইচ্ছাতে শিবের উপাসক ত্রিপুরাসুর কলিযুগে এমন এক পৈশাচিক ধর্ম পালন ও প্রচার করবে।


সুতরাং, সনাতন ধর্মাবলম্বীগণের উচিত উক্ত পৈশাচ ধর্মের বিপরীতে সর্বোত্তম সনাতন সংস্কৃতির প্রতি আরাে শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং যথাসম্ভব বাক্তিজীবনে সেই সংস্কৃতি পালন করা।


শিখায়াং তুলসীং কৃত্বা যস্তু প্রাণান্ পরিত্যজেৎ দুষ্কৃতৌঘাদ্ধিনির্মুক্তঃ স্বর্গমেতি নিরাময়ম্।। ১৩২।।

(পদ্মপুরাণ সৃষ্টিখন্ড ৬০/১৩২)



অর্থাৎঃ- "যে ব্যক্তি শিখায় তুলসী রেখে প্রাণ পরিত্যাগ করে, সে দুষ্কৃতরাশি হইতে নির্মুক্ত হয়ে নিরাময় স্বর্গলাভ করে থাকে।"


ঋষি মার্কণ্ডেয়ের প্রশ্নের উত্তরে দেবীকবচ বর্ণনা প্রসঙ্গে ব্রহ্মা বলেন-


শিখাং ম দ্যোতিনী রক্ষেদুমা মুর্ধ্নি ব্যবস্থিতা।

মালাধারী ললাটে চ ভ্রুবৌ রক্ষেৎ যশস্বিনী।।

(দেবীকবচ, মন্ত্র-২৩)


অর্থাৎঃ- দ্যোতিনী, আমার শিখা রক্ষা করুন, উমা আমার মস্তকে অবস্থান করুন এবং মালাধারি ললাটে ও যশস্বিনী আমার ভ্রুদ্বয় রক্ষা করুন।"


বিশেষ স্মৃতি প্রমাণ!


সদোপবীতিনা ভাব্যং সদা বদ্ধশিখেন চ।

বিশিখো ব্যুপবীতশ্চ যৎ করোতি ন তৎকৃতম্।।

কাত্যায়ন সংহিতা, প্রথম খণ্ড, শ্লোক-৪


অর্থাৎঃ- সর্বদা যজ্ঞোপবীতধারী হবে ও শিখাবন্ধন করে থাকবে। দ্বিজ শিখাবন্ধন-শূন্য বা যজ্ঞোপবীতশূন্য হয়ে যা করবে, তা না করার তুল্য হবে।"


অতএব, শিখা কেবল আর্য জাতির ধার্মিক-চিহ্নই নয়; বরং কর্তব্য কর্মের সহায়ক বটে।


চূড়াকর্ম দ্বিজাতীনাং সর্বেষামেব ধর্মতঃ।

প্রথমেহব্দে তৃতীয়ে বা কর্তব্যং শ্রুতিচোদনাৎ।।

(মনুসংহিতা-২/৩৫)


অর্থাৎঃ- চূড়া শব্দের অর্থ শিখা (এক গুচ্ছ চুল)। তার জন্য যে কর্ম, তাকে বলা হয় চূড়াকর্ম। মাথার বিশেষ বিশেষ জায়গায় চুল কেটে বিশেষ রকমের বিন্যাস (Tufts of hair) করে চুল রাখা হয়। এর নাম চুড়াকর্ম। এই সংস্কার প্রথম বা তৃতীয় বৎসরে কর্তব্য; গ্রহসন্নিবেশকে প্রশস্ত করার জন্য এই বকম বিকল্প ব্যবস্থার কথা বলা হয়।


("চূড়া শিখা তদর্থং কর্ম’ চূড়াকর্ম।

কেসষুচিদ মূর্ধদেশেষু কেশানাং স্থানং রচনা বিশেষশ্চ এতৎ চূড়াকর্ম উচ্যতে। প্রথমবর্ষে বর্ষে তৃতীয়ে বা গ্রহসৌস্থিত্যপেক্ষায়য়া বিকল্পম-মেধাতিথি)।" (মানবেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়কৃত)



সশিখং বপনং কৃত্বা ক্রিসন্ধ্যমবগাহনম।

গবাং গোষ্ঠে বসেদ্রাত্রৌ দিবা তাঃ সমনুব্রজেৎ।।

(পরাশর সংহিতা-৮/৩৮)


অর্থাৎঃ- প্রায়শ্চিত্তকালে শিখা সহ কেশ মুণ্ডন করবে, ত্রিসন্ধ্যা অবগাহন (পূর্ণ স্নান) করবে এবং রাত্রিকালে গোশালায় শয়ন, দিবাভাগে গাগণের অনুসরণ করতে হবে।


আবার, গােহত্যা পা্পের চার প্রকার প্রায়শ্চিত্ত প্রসঙ্গে বলা হয়েছে-


পাদেহঙ্গরোমবপনং দ্বিপাদে শ্মশ্রুণোহপি চ।

ত্রিপাদে তু শিখাবর্জ্জং সশিখন্তু নিপাতনে।।

(পরাশর সংহিতা-৯/১৪)


অর্থাৎঃ- '‘ত্রিপাদ প্রায়শ্চিত্ত সময়ে শিখা ব্যতীত সমস্ত লােম মুন্ডন করতে হয়, আর পূর্ণ প্রায়শ্চিত্ত কাল শিখা সমেত সমুদয় রোম মুন্ডন করতে হয়।" অগম্যা গমনের প্রায়শ্চিত্তের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে-


শিখন পবনং কুর্য্যৎ প্রাজাপত্যত্রয়ং চয়েৎ।

ব্ৰহ্মকূর্চ্চং ততঃ কৃত্বা কুর্য্যাদব্রাহ্মণতর্পণম্।। (পরাশর সংহিতা-১০/৬)


যে দ্বিজ, চণ্ডালী বা শ্বপচী গমন করবেন, তিনি বিপ্রগণের আজ্ঞাক্রমে ত্রিরাত্র উপবাসী থাকবেন। তৎপরে শিখাসমেত সমুদয় কেশ মুন্ডন করে তিনটি প্রাজাপত্য ব্রত অনুষ্ঠান করবেন। তৎপরে ব্রহ্মকুর্চ্চ পান করে ভোজনানি দ্বারা ব্রাহ্মণদের তুষ্ট করবেন। তাকে নিত্য গায়ত্রী জপ করতে হবে। এক গাভী ও এক যাঁড় বিপ্রগণকে দক্ষিণাস্বরূপ দান করতে হবে। তাহলে নিশ্চয়ই তিনি শুদ্ধি লাভ করবেন।



ইতিহাস প্রমাণ!


ছান্দ্যোগ্য উপনিষদ অনুসারে, ইতিহাস ও পুরাণ সমূহ পঞ্চম বেদ বলা হয়। অনার্যরা এই শ্লোকের কদর্থ করে থাকে। যাহােক, বাল্মীকি রচিত রামায়ণ এবং ব্যাস কৃত মহাভারত হলাে ইতিহাস প্রধান শাস্ত্রসমূহের মধ্যে অন্যতম। যে যে কর্তব্য কর্ম সম্পাদনের ফলে পাপবিহীন ব্রাহ্মণ ব্রহ্মলোক প্রাপ্ত হতে পারেন, মহাভারতে সেগুলোর উল্লেখ প্রসঙ্গে প্রথমেই শিখাধারণের কথা বলা হয়েছে-


শিখাযজ্ঞোপবীতা যে সন্ধ্যাং যে চাপ্যুপাসতে।।২॥

নষ্ট্রদূষ্কৃতকর্ম্মণো ব্রহ্মলোকং ব্রজস্তি তে।। ৫

(মহাভারত, অশ্বমেধিকপর্ব ১১৯/২, ৫)


অর্থাৎ, যাদের সর্বদা শিখা ও যজ্ঞােপবীত থাকে, যারা প্রত্যহ সন্ধ্যা করেন, যারা জপযজ্ঞপরায়ণ হন... এভাবে যাদের পাপ দগ্ধ হইয়া যায়, সেই পাপবিহীন ব্রাহ্মণেরা ব্রহ্মলোকে গমন করেন।


এছাড়া, ঐতিহাসিক বিশেষ চরিত্রগুলােতে শিখা ধারণের প্রসঙ্গ দেখা যায়। যেমন—চানক্য পণ্ডিত, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ।


শ্রুতি প্রমাণ!


যে বেদকে সকলে সমস্ত জ্ঞানের মূলাধার বলে গ্রহণ করেন, সেই বেদে শিখা রাখার স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।


শুক্লযর্জুবেদের ১৭/৪৮ মন্ত্রে বলা হয়েছে-

যত্র বানাঃ সম্পতন্তি কুমারা বিশিখা ইব।

তন্ন ইন্দ্রো বৃহস্পতিরদিতিঃ শৰ্ম যচ্ছতু বিশ্বহা শৰ্ম যচ্ছতু।।


অর্থাৎঃ- যে রণক্ষেত্রে বীরগণ কর্তৃক পরিত্যাক্ত বাণসকল শিখাহীন তথা মুণ্ডিতমস্তক চঞ্চল কুমারগণের ন্যায় ইতস্তত ভূয়াে ভূয় পতিত হচ্ছে, সেরূপ এ মহাযুদ্ধে সর্ববাক্যের অধিপতি ও অখণ্ডনীয় শক্তিসম্পন্ন ঈশ্বর আমাদের কল্যাণবিধান করুন, সময়ও আমাদের পক্ষে অনুকূল হােক।


এই মন্ত্রে “বিশিখা পদটির অর্থ হচ্ছে বিশিষ্টা, দীর্ঘা, গােখুর পরিমাণ শিখা বা চূড়া তাদৃশা কুমার ইব অর্থাৎ, গোখুর (তথা গরুর খুর যে

পরিমাণ স্থান দখল করে) পরিমাণ শিখা কুমারদের হওয়া উচিত।



প্রায় একইরকম মন্ত্র ঋগ্বেদেও (৬/৭৫/১৭) রয়েছে-

যত্র বাণাঃ সম্পতন্তি কুমারা বিশিখা ইব।

তত্রা নো ব্রহ্মণষ্পতিরদিতিঃশৰ্ম যচ্ছতু বিশ্বহা শৰ্ম যচ্ছতু।।


অর্থাৎঃ- মুণ্ডিত মস্তক কুমারগণের (চূড়াকরণকালে কেশ ভূপতিত হওয়ার) ন্যায় বাণসমূহ যে যুদ্ধভূমিতে সম্পতিত হয়, সেখানে ব্রহ্মণষ্পতি আমাদের সর্বদা সুখ দান করুন, অদিতি সুখ দান করুন।


অথর্ববেদ (১৯.২২.১৫)- শিখিভ্যঃ স্বাহা। অর্থাৎ, শিখাধারীদের কল্যাণ হােক।


শুক্লযর্জুবেদের ১৯/৯২ মন্ত্রে বলা হয়েছে-

আত্মনুপন্থে ন বৃকস্য লােম মুখে শ্মশ্রুনি ন ব্যাঘ্র লোম।

কেশা ন শীর্ষন্যশসে শ্রিয়ৈ শিখা সিংহস্য লােমাত্বিষিরিন্দ্রিয়ানি।।


এখানে কীর্তি ও শ্রী প্রাপ্তিহেতু শিখা ধারণের বিধান দেওয়া হয়েছে এবং শিখার কেশের সহিত ব্যাঘ্রের সিংহের লােমের সাদৃশ্য দেখানাে হয়েছে।



অতএব, বৈদিক শাস্ত্রে বহু প্রমাণ থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মাণ হয় যে, পরশ্রীকাতর ও অজ্ঞলোকের ভ্রান্ত কথার দ্বারা বিভ্রান্ত না হয়ে, বৈদিক সংস্কৃতির বিশেষ অঙ্গরূপ দ্বিজাতির বিশেষত ব্রাহ্মণ-বৈষ্ণবগণের শিখাধারণ স্থান-কাল-পরিস্থিতি অনুসারে অবশ্য কর্তব্য।


....হরিবোল....


লেখক: প্রবীর চন্দ্র পাল ৷৷






 
 
 

Comments


Be Inspired
International Mula Gaudiya Sampraday Trust 

Write Us

For Any Assistance Or  Query Please Email Or Call To Us

Imgaudiyas@gmail.com

+918439217878

Vrindavan,Uttar Pradesh, India

  • Facebook
  • Facebook
  • YouTube Social  Icon
  • Whatsapp social icon
  • YouTube Social  Icon
  • Twitter Social Icon
  • instagram social icon
  • Facebook Social Icon

Success! Message received.

bottom of page